গর্ভাবস্থায় হাইপোথাইরয়েডিজম সমস্যা থাকলে কি করতে হবে তা জেনে নিই; হাইপোথাইরয়েডিজম: থাইরয়েড গ্রন্থি যখন সঠিক মাত্রায় থাইরয়েড হরমোন ক্ষ...
গর্ভাবস্থায় হাইপোথাইরয়েডিজম সমস্যা থাকলে কি করতে হবে তা জেনে নিই;
হাইপোথাইরয়েডিজম: থাইরয়েড গ্রন্থি যখন সঠিক মাত্রায় থাইরয়েড হরমোন ক্ষরণ করতে পারে না, তখন নানাভাবে শরীর খারাপ হতে শুরু করে। এই রোগকেই চিকিৎসা পরিভাষায় হাইপোথাইরয়েডিজম বলা হয়। এ রোগ যে কারও হতে পারে।
লক্ষণ: এক্ষেত্রে সাধারণত ক্লান্ত লাগা, শরীর দুর্বল
হয়ে যাওয়া, মেনস্ট্রয়েশন সার্কেল অস্বাভাবিক হয়ে যাওয়া, খিটখিটে লাগা, চুল
পড়া এবং ওজন বৃদ্ধির মতো লক্ষণ দেখা যেতে পারে। এ ধরনের রোগীদের লক্ষণ
বিবেচনা করে অনেক রকমের হরমোনাল থেরাপি দেয়া হয়।
সম্প্রতি মায়ো ক্লিনিকের করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব মায়েরা গর্ভাবস্থায় থাইরয়েডের চিকিৎসা করেন না, তাদের প্রি ম্যাচিওর বাচ্চা হওয়া, এমনকি মিসক্যারেজের আশংকাও বেড়ে যায়।
বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, প্রেগনেন্সির সময় এ ধরনের রোগের চিকিৎসা করা একেবারে নিরাপদ। এতে মা ও বাচ্চার কোনো ক্ষতি হয় না। তাই থাইরয়েডে আক্রান্ত নারীরা নিশ্চিন্তে গর্ভবতী হতে পারেন। অকারণ চিন্তা করার কোনো প্রয়োজন নেই।
হাইপোথাইরয়েডিজম: থাইরয়েড গ্রন্থি যখন সঠিক মাত্রায় থাইরয়েড হরমোন ক্ষরণ করতে পারে না, তখন নানাভাবে শরীর খারাপ হতে শুরু করে। এই রোগকেই চিকিৎসা পরিভাষায় হাইপোথাইরয়েডিজম বলা হয়। এ রোগ যে কারও হতে পারে।
সম্প্রতি মায়ো ক্লিনিকের করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব মায়েরা গর্ভাবস্থায় থাইরয়েডের চিকিৎসা করেন না, তাদের প্রি ম্যাচিওর বাচ্চা হওয়া, এমনকি মিসক্যারেজের আশংকাও বেড়ে যায়।
বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, প্রেগনেন্সির সময় এ ধরনের রোগের চিকিৎসা করা একেবারে নিরাপদ। এতে মা ও বাচ্চার কোনো ক্ষতি হয় না। তাই থাইরয়েডে আক্রান্ত নারীরা নিশ্চিন্তে গর্ভবতী হতে পারেন। অকারণ চিন্তা করার কোনো প্রয়োজন নেই।
COMMENTS