অনেক নারীই পিরিয়ডের সময় ব্যথা কমানোর জন্য ব্যথা নাশক ঔষধ খেয়ে থাকেন। পেইন কিলার অস্থায়ীভাবে ব্যথা মুক্ত হতে সাহায্য করলেও দীর্ঘমেয়াদে এটি...
অনেক নারীই পিরিয়ডের সময় ব্যথা কমানোর জন্য ব্যথা নাশক
ঔষধ খেয়ে থাকেন। পেইন কিলার অস্থায়ীভাবে ব্যথা মুক্ত হতে সাহায্য করলেও
দীর্ঘমেয়াদে এটি স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাবই ফেলে। । জেনে নিন শরীরের
উপর পেইন কিলারের প্রভাব।
১। রক্ত প্রবাহ কমিয়ে দিতে পারে
অনেক চিকিৎসকেরাই একমত পোষণ করেন যে, ব্যথা নাশক ঔষধ আপনার রক্তের প্রবাহ কমিয়ে দিতে পারে। এর ফলে আপনি স্বস্তি অনুভব করেন এবং ওয়াশ রুমে যাওয়ার মধ্যবর্তী সময়কে দীর্ঘায়িত করে।
২। ব্যথা কমায়
পিরিয়ডের সময়ের ব্যথা কমতে সাহায্য করে পেইন কিলার, যদিও ভিন্ন ভিন্ন মানুষের সাথে ভিন্নভাবে কাজ করে পেইন কিলার। আপনার যদি অনেক বেশি ব্যথা হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুন।
৩। শুধু পিরিয়ডের ব্যথাকেই টার্গেট করেনা পেইন কিলার
বেশীরভাগ বিশেষজ্ঞের মতে, পেইন কিলার নির্দিষ্ট কোন ব্যথাকে লক্ষ্য করে কাজ করেনা। পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য পেইন কিলার না খুঁজে টাইলেনল বা অ্যাডভিল গ্রহণ করা উচিৎ।
৪। তারা ব্যথার অবস্থাকে আরো খারাপ করে দিতে পারে
অতিরিক্ত ব্যথানাশক ঔষধ সেবন করলে বিপর্যয় ঘটাতে পারে। তাই পিরিয়ডের ব্যথা থেকে মুক্ত হতে যখন তখন ব্যথানাশক ঔষধ সেবন করবেন না।
৫। আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হতে পারে
ব্যথানাশক ঔষধ দীর্ঘদিন যাবৎ সেবং করলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নতুন গবেষণায় বলা হয়েছে যে, অতিরিক্ত পেইল কিলার সেবন করলে কিডনি, যকৃত এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
৬। আসক্তি সৃষ্টিকারী
মনে রাখবেন ব্যথানাশক ঔষধ প্রায়ই আসক্তি সৃষ্টি করে। তাই একেবারে শেষেই রাখুন একে।
৭। পেইনকিলারই একমাত্র উপায় নয়
ব্যথানাশক ঔষধ ব্যবহার করা ছাড়াও পিরিয়ডের ব্যথাকে কমানোর অন্য উপায় ও আছে যেমন- মেডিটেশন বা ইয়োগা চর্চার মাধ্যমেও আপনি পিরিয়ডের ব্যথাকে কমিয়ে রাখতে পারেন। এছাড়া লো ফ্যাটের ডায়েট অনুসরণ করুন, হট ওয়াটার ব্যাগে গরম পানি ভরে তলপেটে চেপে ধরে রাখুন, এসেনশিয়াল অয়েল লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন।
সঠিভাবে ব্যথার কারণ শনাক্ত না করে ব্যথানাশক ঔষধ সেবন করলে এন্ড্রোমেট্রায়োসিস হতে পারে। নারীর শ্রোণি অঞ্চলে সিস্ট হলে তাকে এন্ড্রোমেট্রায়োসিস বলে, একে চকলেট সিস্ট ও বলে। গাঁড় বাদামী এই সিস্টগুলো হয়ে থাকে ডিম্বাশয়ে, ফেলোপিয়ান টিউবে এবং শ্রোণিঅঞ্চলের পাশের দেয়ালে। এন্ড্রোমেট্রায়োসিস আছে এমন নারীদের ৪০ শতাংশের মধ্যেই গর্ভধারণে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কিন্তু এর তেমন কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। উর্বরতার চিকিৎসা করাতে গেলেই তা শনাক্ত হয়। যদি ব্যথা কিছুতেই না কমে তাহলে ব্যথানাশক ঔষধ সেবনের পরিবর্তে একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুন।
অনেক চিকিৎসকেরাই একমত পোষণ করেন যে, ব্যথা নাশক ঔষধ আপনার রক্তের প্রবাহ কমিয়ে দিতে পারে। এর ফলে আপনি স্বস্তি অনুভব করেন এবং ওয়াশ রুমে যাওয়ার মধ্যবর্তী সময়কে দীর্ঘায়িত করে।
২। ব্যথা কমায়
পিরিয়ডের সময়ের ব্যথা কমতে সাহায্য করে পেইন কিলার, যদিও ভিন্ন ভিন্ন মানুষের সাথে ভিন্নভাবে কাজ করে পেইন কিলার। আপনার যদি অনেক বেশি ব্যথা হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুন।
৩। শুধু পিরিয়ডের ব্যথাকেই টার্গেট করেনা পেইন কিলার
বেশীরভাগ বিশেষজ্ঞের মতে, পেইন কিলার নির্দিষ্ট কোন ব্যথাকে লক্ষ্য করে কাজ করেনা। পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য পেইন কিলার না খুঁজে টাইলেনল বা অ্যাডভিল গ্রহণ করা উচিৎ।
৪। তারা ব্যথার অবস্থাকে আরো খারাপ করে দিতে পারে
অতিরিক্ত ব্যথানাশক ঔষধ সেবন করলে বিপর্যয় ঘটাতে পারে। তাই পিরিয়ডের ব্যথা থেকে মুক্ত হতে যখন তখন ব্যথানাশক ঔষধ সেবন করবেন না।
৫। আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হতে পারে
ব্যথানাশক ঔষধ দীর্ঘদিন যাবৎ সেবং করলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নতুন গবেষণায় বলা হয়েছে যে, অতিরিক্ত পেইল কিলার সেবন করলে কিডনি, যকৃত এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
৬। আসক্তি সৃষ্টিকারী
মনে রাখবেন ব্যথানাশক ঔষধ প্রায়ই আসক্তি সৃষ্টি করে। তাই একেবারে শেষেই রাখুন একে।
৭। পেইনকিলারই একমাত্র উপায় নয়
ব্যথানাশক ঔষধ ব্যবহার করা ছাড়াও পিরিয়ডের ব্যথাকে কমানোর অন্য উপায় ও আছে যেমন- মেডিটেশন বা ইয়োগা চর্চার মাধ্যমেও আপনি পিরিয়ডের ব্যথাকে কমিয়ে রাখতে পারেন। এছাড়া লো ফ্যাটের ডায়েট অনুসরণ করুন, হট ওয়াটার ব্যাগে গরম পানি ভরে তলপেটে চেপে ধরে রাখুন, এসেনশিয়াল অয়েল লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন।
সঠিভাবে ব্যথার কারণ শনাক্ত না করে ব্যথানাশক ঔষধ সেবন করলে এন্ড্রোমেট্রায়োসিস হতে পারে। নারীর শ্রোণি অঞ্চলে সিস্ট হলে তাকে এন্ড্রোমেট্রায়োসিস বলে, একে চকলেট সিস্ট ও বলে। গাঁড় বাদামী এই সিস্টগুলো হয়ে থাকে ডিম্বাশয়ে, ফেলোপিয়ান টিউবে এবং শ্রোণিঅঞ্চলের পাশের দেয়ালে। এন্ড্রোমেট্রায়োসিস আছে এমন নারীদের ৪০ শতাংশের মধ্যেই গর্ভধারণে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কিন্তু এর তেমন কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। উর্বরতার চিকিৎসা করাতে গেলেই তা শনাক্ত হয়। যদি ব্যথা কিছুতেই না কমে তাহলে ব্যথানাশক ঔষধ সেবনের পরিবর্তে একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুন।
COMMENTS