ব্যাকোসাইড স্মৃতিশক্তি বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এটি স্নায়ুর ক্ষতি রোধ করে কার্যকারিতা বাড়িয়ে তোলে এবং নার্ভ ইমপালস ট্রান্সমিশন বাড়িয়ে দ...
ব্যাকোসাইড স্মৃতিশক্তি বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এটি স্নায়ুর ক্ষতি রোধ
করে কার্যকারিতা বাড়িয়ে তোলে এবং নার্ভ ইমপালস ট্রান্সমিশন বাড়িয়ে দেয়।
মূলত আলঝেইমার্স ডিজিজের কারণে স্মৃতিশক্তি কমে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে,
ব্যাকোসাইডের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিপোক্যাম্পাস, ফ্রন্টাল কর্টেক্ষ এবং
স্টেরিয়াটাম কার্যকারিতা বাড়িয়ে তোলে। এটি কিছু অ্যানজাইম নিঃসরণে সহায়তা
করে এবং মস্তিষ্কে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ায়।
ব্যাকোসাইডের ব্যবহার : স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তোলে এবং মস্তিষ্কে ট্রিপটোফেন
হাইড্রোঅক্সিলেস ও সেরোটনিন ট্রান্সপোটার অ্যানজাইমের কার্যকারিতা বাড়িয়ে
দেয়। ব্রেইন সেলের প্রদাহ দূর করে টিস্যু পুনর্গঠন করে। আলঝেইমার্স ডিজিজের
বিরুদ্ধেও কাজ করে ব্যাকোসাইড। এর যৌগ বা কাইনেজ অ্যানজাইমের কার্যকারিতা
বাড়িয়ে আলঝেইমার্স রোগে ক্ষতিগ্রস্ত স্নায়ুকোষের উন্নতি সাধন করার মাধ্যমে
মস্তিষ্কের তথ্য সরবরাহ করার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে। প্রতিদিন তিন-চার
চা চামচ ব্যাকোসাইডসমৃদ্ধ ব্রাহ্মীশাকের রস দিনে দুবার সেবন করলে
আলঝেইমার্স রোগে উপকার পাওয়া যায়। মৃগীরোগ চিকিৎসায় খুব উপকারী ভূমিকা পালন
করে এটি। খিঁচুনি প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন ১৫০ মিলিগ্রাম ১৫ দিন
ব্যাকোসাইডসমৃদ্ধ ব্রাহ্মী শাক খেলে মৃগীরোগ প্রতিরোধ করা যায়।
প্রাচীনকাল থেকেই ব্যাকোসাইড দুশ্চিন্তা ও বিষণœতা দূর করার জন্য ব্যবহার করে আসছে। ৪৫০ মিলিগ্রাম ব্যাকোসাইড তিন মাস খেলে দুশ্চিন্তা দূর করে মনকে সতেজ রাখে। ব্যাকোসাইড শুধু ব্রেইনের উপকার করে না, লিভারও ভালো রাখতে বিশেষভাবে কার্যকর। হৃদরোগে কার্যকর ভূমিকা পালন করে ব্যাকোসাইড। এর নির্যাস পালমোনারি আর্টারিতে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। ফলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ও এরিথেস্কোরোসিস ঝুঁকি কমে এবং হার্টকে ভালো রাখে। ব্যাকোসাইড এ ও বি-তে রয়েছে ইনসুলিন মাইমেটিক। এটি শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন করে এবং রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমে যায়। এর নির্যাস ঠা-ার সময় স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সাহায্য করে এবং অ্যাজমা দূর করে। পুরুষের যৌনশক্তি বাড়িয়ে তোলে এবং টেসটোস্টেরোন হরমোন লেভেল ঠিক রাখে।
প্রাচীনকাল থেকেই ব্যাকোসাইড দুশ্চিন্তা ও বিষণœতা দূর করার জন্য ব্যবহার করে আসছে। ৪৫০ মিলিগ্রাম ব্যাকোসাইড তিন মাস খেলে দুশ্চিন্তা দূর করে মনকে সতেজ রাখে। ব্যাকোসাইড শুধু ব্রেইনের উপকার করে না, লিভারও ভালো রাখতে বিশেষভাবে কার্যকর। হৃদরোগে কার্যকর ভূমিকা পালন করে ব্যাকোসাইড। এর নির্যাস পালমোনারি আর্টারিতে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। ফলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ও এরিথেস্কোরোসিস ঝুঁকি কমে এবং হার্টকে ভালো রাখে। ব্যাকোসাইড এ ও বি-তে রয়েছে ইনসুলিন মাইমেটিক। এটি শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন করে এবং রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমে যায়। এর নির্যাস ঠা-ার সময় স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সাহায্য করে এবং অ্যাজমা দূর করে। পুরুষের যৌনশক্তি বাড়িয়ে তোলে এবং টেসটোস্টেরোন হরমোন লেভেল ঠিক রাখে।
COMMENTS